Building your first website
Domain:
What is Domain:
- একটি ওয়েবসাইটকে আইডেন্টিফাই করার জন্য কিছু ওয়ার্ড।
- এটা অনেকটা রাস্তার এড্রেসের মত।
- প্রত্যেকটি ডোমেইন নেম ইউনিক।
- উদাহরণঃ https://www.google.com or https://google.com
TLDs:
- TLD এর মানে হল Top Level Domain.
- তিনটি পপুলার TLD হল .com .net .org
- .com সাধারণত commercial কাজের জন্য বোঝায়, .net = Internet services Providers এবং .org = এটি সাধারণত ব্যবহার করে Non Profit Organization গুলো।
- কিছু TLD ছাড়া একজন ওয়েবসাইট ওনার যেকোনো TLD নিয়ে কাজ করতে পারেন।
- কিছু TLD দেশভেদে হয়ে থাকে যেমন, Canada র জন্য .ca এবং Australia র জন্য .au
- আবার কিছু TLD রয়েছে যেগুলো আপনি ইচ্ছা করলেও নিতে পারবেন না। যেমন .gov .edu .mil
WhoIS and WhoIS Privacy:
- এটি সাধারণ পাবলিক থেকে একজন ডোমেইন ওনারের পারসোনাল ইনফোরমেশন হাইড করতে সাহায্য করে।
- WhoIs এর ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনি যেকোনো ডোমেইন এর হিস্টোরি চেক করতে পারবেন।
Purchasing a Domain:
- আমরা যেকোনো ডোমেইন প্রোভাইডারের কাছ থেকে ডোমেইন নিতে পারি, যেমন, Godaddy, namecheap, hostgator আরও অনেক।
- একটা ডোমেইন এর দাম এক প্রোভাইডারের কাছ থেকে অন্য প্রোভাইডারের কাছে ভিন্ন হতে পারে।
- ডোমেইন কেনার সময় সাধারণত এক বছর সেট করা থেকে তবে আপনি চাইলে একসাথে তিন বছর, পাঁচ বছর এমনকি দশ বছরের জন্যও কিনতে পারেন।
- ডোমেইন কেনার সময় WhoIS gourd অপশনটা চালু রাখলে আপনার পারসোনাল ইনফরমেশন গুলো হাইড থাকবে।
Hosting
What is hosting:
- হোস্টিং হচ্ছে এমন একটা জায়গা যেখানে আপনার ওয়েবসাইটের ফাইল গুলা জমা থাকে।
- এটি একটি ফিজিক্যাল সার্ভার, এটি পৃথিবীর যেকোনো জায়গায় থাকতে পারে।
How does it work:
- এটি DNS or Domain Name System দ্বারা কাজ করে।
- ওয়েব ব্রাউজার গুলো ঐ ডোমেইন এর জন্য সার্ভারে DNS Request পাঠায়।
- দ্যান, ঐ সাইটের আন্ডারে যদি কোনো ফাইল হোস্টিং এ স্টোর করা থাকে তাহলে সেই ফাইলটি ব্রাউজারে শো করে।
Hosting Types:
মার্কেটে সাধারণত চার ধরণের হোস্টিং পাওয়া যায়
- Shared: এখানে একটি সার্ভারে অনেক গুলা কাস্টমার থাকে। আপনি সার্ভারের কোনো সফটওয়ার বা সেটিংস এর কন্ট্রোল পাবেন না। এটি সবচেয়ে কমদামী হোস্টিং।
- VPS or Virtual Privet Server: এটার একটি কম্পিউটারে অনেকগুলা সার্ভার থাকে। তবে একটি সার্ভারে শুধুমাত্র একজন কাস্টমার থাকে। এটি shared হোস্টিং এর থেকে কিছুটা দামি। তবে dedicated হোস্টিং এর থেকে কিছুটা কম।
- Dedicated: এটি একটি দামী হোস্টিং সার্ভিস। এ হোস্টিং আপনি সফটওয়ার বা সিস্টেম পুরোটা কন্ট্রোল করতে পারবেন। এই হোস্টিং এ প্রতিটি কাস্টমারের জন্য একটি করে সার্ভার থাকে।
Things to look for in a host:
- PHP Version
- Backend GUI (cPanel)
- Server types (windown or linux)
- Uptime
- Customer service (24 hours, phone, chat etc)
- Additional features (addon domains, subdomains)
- Server location.
একটি হোস্টিং সেট করার পর Cpanel এ গিয়ে ইমেইন এড্রেস সেট করতে হবে। তারপর FTP একাউন্ট ক্রিয়েট করতে হবে।
Installing Wordpress:
What is wordpress:
- এটি একটি CMS or Content Management System.
- ডায়নামিক পেইজ তৈরীতে ব্যবহার করা হয়।
- ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ফিচার যুক্ত করতে বিভিন্ন প্লাগিন ব্যবহার করা যায়।
Two ways to install:
cPanel থেকেঃ সি প্যানেল থেকে Softaculas Installer থেকে অটোমেটিক্যালি ইন্সটল করা যায় এবং এটি সবচেয়ে সহজ উপায়।
ম্যানুয়ালি যেভাবে করবেনঃ
- Wordpress.org এ গিয়ে ওয়ার্ডপ্রেস টি ডাউনলোড করতে হবে।
- এরপর cPanel থেকে ফাইল ম্যানেজারে Public_html গিয়ে ওয়ার্ডপ্রেসটি সেভ করতে হবে।
- দ্যান Mysql Database এ গিয়ে একটি ডাটাবেজ ক্রিয়েট করতে হবে।
- এরপর public_html এ গিয়ে wp-config-sample এর কোড এডিরে গিয়ে Database এর নাম, ইউজার নেম, এবং পাসওয়ার্ড সঠিক ভাবে বসাতে হবে। তারপর wp-config-sample ফাইলটি রিনেম করে wp-config নামে সেভ করতে হবে।
- এরপর sitename.com/wp-install.php তে গিয়ে বাকি অপশনগুলো সঠিকভাবে ফিলআপ করে ওয়ার্ডপ্রেসটি ইন্সটল করুন।
- দ্যান, sitename.com/wp-admin দিয়ে সাইটের ওয়ার্ডপ্রেস ড্যাশবোর্ডে প্রবেশ করুন।
WordPress Pages And Posts:
Pages: Pages হল স্ট্যাটিক কন্টেন্ট যেমন, about, contact etc. পেইজ গুলা সাধারণত মেইন নেভিগেশন মেনুতে থাকে। বিভিন্ন পেইজের বিভিন্ন ট্যামপ্লেট থাকতে পারে।
Posts: পোস্ট গুলা সাধারণত বিভিন্ন পেইজের বা ক্যাটাগোরির আন্ডারে থাকতে পারে। পোস্টের মধ্যে কমেন্টিং ফিচার রয়েছে।
যেভাবে ওয়েবসাইটে পোস্ট করবেনঃ
- প্রথমে ওয়ারডপ্রেসের ড্যাশবোর্ডে যেতে হবে
- পোস্টে হোবার করে add new অপশনে ক্লিক করতে হবে।
- তারপর উপরের অংশে পোস্ট টাইটেল দিতে হবে।
- এখানে বিভিন্ন ধরণের পোস্ট ফরমেটিং অপশন পাওয়া যায় যেমন, Headings, Bold, Italic, insert link and more.
- পরবর্তিতে পোস্টিকে আবার এডিট করার জন্য ড্রাফট করে রাখতে পারেন।
- দ্যান পোস্টি যেকোনো একটা ক্যাটাগরি তে পাব্লিশ করতে পারেন।
- পোস্ট এর জন্য একটা ফিচারড ইমেইজ দিতে পারেন। যেটি সব সময় পোস্টের উপরের অংশে থাকে।
যেভাবে পেইজ ক্রিয়েট করবেনঃ
- পেইজ ক্রিয়েট করার জন্য ওয়ার্ডপ্রেস ড্যাশবোর্ডে গিয়ে Pages এ হোবার করে Add new তে ক্লিক করতে হবে।
- এখানে পোস্ট এর মত টাইটেল এড করে পেইজ তৈরি করতে পারেন।
- পেইজ গুলোকে মেইন নেভিগেশনে যুক্ত করতে হলে appearance থেকে মেনুসে যেতে হবে তারপর যেখানে একটা মেইন মেনু ক্রিয়েট করে ঐ মেনুর আন্ডারে পেইজ গুলোকে সেট করতে হবে।
Categories And tags
Categories:
- পোস্ট গুলোকে গ্রুফিং করা।
- এটি রিডারকে স্পেসিফিক কন্টেন্ট খুজে পেতে সাহায্য করে।
- ক্যাটাগরির আন্ডারে সাব ক্যাটাগরি সেট করা যায়। যেখানে আপনি আরো স্পেসিফিক ভাবে কন্টেন্ট গুলো কে গ্রুফিং করতে পারেন।
- পোস্ট গুলোকে অবশ্যই ক্যাটাগরাইজড করতে হবে।
Tags:
- একটি পোস্টের কন্টেন্ট কি টাইপের তা আইডেন্টিফাই করে ট্যাগস।
- এখানে কোনো প্রকার সাব ট্যাগস নেই।
- আর সব সময় পোস্টে ট্যাগ ইউজ করতে হয় না।
WordPress Plugins
- প্লাগিন হল এক ধরণের সফটওয়্যার যা আপনার ওয়ার্ডপ্রেস সাইটে নানান কাজে ব্যবহার করা হয়।
- বিভিন্ন ধরণের নতুন ফাংশন, ফিচার এড করতে বিভিন্ন প্লাগিন ব্যবহার করা হয়।
- ওয়ার্ডপ্রেসের নিজস্ব প্লাগিন ডিরেক্টরি আছে যেখানে ডেভেলপাররা নিজের তৈরি প্লাগিন সাবমিট করতে পারে।
- একটি প্লাগিন ইন্সটল করার আগে কতকগুলো বিষয় দেখতে হয়। যেমন, প্লাগিনটি কবে আপডেট হয়েছে, ডেভলপার বিশ্বস্থ কিনা, কতজন এটি ব্যবহার করেছে আর কি রকম পজিটিভ রিভিও রয়েছে।
- প্লাগিন ইন্সটল করার জন্য প্রথমে ওয়ার্ডপ্রেসের ড্যাশবোর্ডে যেতে হবে দ্যান প্লাগিন্স এ হোবার করে এড নিউ তে ক্লিক করতে হবে।
- একজন ইউজার তার পছন্দ মত প্লাগিন ইন্সটল করে থাকে।
Google Analytics
Google Analytics:
- প্রথমে গুগল এনালাইটিক্সের সাইটে যেতে হবে। তারপর গুগল একাউন্ট দিয়ে লগিন করতে হবে।
- সাইটের নাম, ইউ আর এল দিয়ে নতুন একাউন্ট তৈরি করতে হবে।
- সব কিছু ফিলআপ করার Get Tracking ID তে ক্লিক করতে হবে।
- তারপর ট্র্যাকিং কোড টিকে কপি করে ওয়ার্ডপ্রেস ড্যাশবোর্ডে এসে Appearence থেকে এডিটরে যেতে হবে
- তারপর Header.php তে < head > ট্যাগ এর ভিতরে কোডটি পেস্ট করতে হবে।
- শেষে কোডটিকে সেভ করে সাইটটি রিলোড দিতে হবে।
Practical Knowledge And Information
What is website traffic:
যে মানুষজন আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিট করে তারাই হচ্ছে ওয়েবসাইট ট্রাফিক।
Why traffic is important:
- ট্রাফিক দিয়েই আপনার সাইটের প্রোডাক্ট বা সার্ভিস সেল করতে হবে।
- কোনো ট্রাফিক ছাড়া আপনি কোনো কাস্টমার পাবেন না।
কিভাবে সাইটে ট্রাফিক পেতে পারেনঃ
১। প্রথমত SEO দ্বারাঃ
- Search Engine Optimization
- এটি SERP এ পজিশন ইম্প্রুভিং করার একটি প্রসেস।
- এটি সাধারণত দুই প্রকার Onpage এবং Offpage
- ফ্রী ট্রাফিক পাওয়া যায়।
২। PPC দ্বারাঃ
- Pay Per Click
- ওয়েবসাইট ওনার তার সাইটের জন্য এড রান করেন। যখন কেউ ঐ এডে ক্লিক করে তার সাইটে প্রবেশ করবে তখন একটি নির্দিষ্ট পরিমানে অর্থ চার্জ হবে।
৩। সোস্যাল মিডিয়া দ্বারাঃ
- সোস্যাল মিডিয়া গুলো থেকেও উপায় ট্রাফিক জেনারেট করা যায়। অনলাইনে প্রায় ১০০+ সোস্যাল মিডিয়া রয়েছে। তার মধ্যে কিছু হল, ফেসবুক, টুইটার, ইন্সটাগ্রাম, পিন্টারেস্ট আরো অনেক।
Basic Pages
একটি ওয়েবসাইটের কিছু ব্যাসিক পেইজ থাকতে হয়।
- Homepage
- About
- Services (যদি আপনার কোনো প্রকার সার্ভিস থাকে)
- Products ("")
- Contact
- Terms and conditions
- Sitemap
- 404 Page
- Privacy Policy
- FAQ
Basics Of Onpage Optimization
- হেডিং গুলোর মধ্যে H1 ট্যাগ সবচেয়ে ইম্পোরটেন্ট। এটি সার্চ ইঞ্জিনকে বোঝাতে হেল্প করে যে এটি কি ধরণের কন্টেন্ট। হেডিংস গুলোর মধ্যে সিরিয়াল থাকতে হবে, H1 এরপর H2 এরপর H3,H4,H5,H6 বসাতে হবে।
- টাইটেল সাধারণত ৬০ - ৭০ ক্যারেক্টারের মধ্যে হতে হবে।
- ওয়েবসাইটে কম সাইজের ইমেইজ ব্যবহার করতে হবে যাতে সাইটের লোডিং স্পিড বেড়ে না যায় এবং অবশ্যই ইমেইজের ALT Text ইউজ করতে হবে।
Comments
Post a Comment